Abdul Bari Chcp
মা আপনার সাথে হয়না কারও তুলনা ? ১৪০০০ হাজার সি.এইচ.সি.পি আপনার পন্থ পানে চেয়ে আছি ।মা আপনার ছেলেরা অসহায় , দুঃখী ! এই বিষয়টি কী আপনার কাছে বোধগম্য নয় ? আমরা সি.এইচ.সি.পি আপনার সরকারের সুফল বয়ে এনে দিয়েছি এবং আপনার মুখ উজ্বল করেছি ও আপনার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নকে আমরা প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি এই জন্য আজ আমরা ধন্য।তার স্বপ্ন যেন সুদূরপ্রসারি হয় এই জন্য আমরা সকল সি.এইচ.সি.পি অক্লান্ত পরিশ্রম ও কাজ করে যাচ্ছি।আজ স্বাস্থ্য ডিপাটমেন্ট সিএইচসিপির জন্য নক্ষএর মতো উজ্বল দৃষ্টান্ত স্হাপন করেছি যা মা আপনার জন্যই।হে ধরমাবতার ! আমার গোলাভরা ধান নেই।গোয়ালভরা গরু নেই।সি.এইচ.সি.পি চাকুরী রাজা প্রশংসা করেছেন।তাই চাকুরী রাজস্ব চা্ই,ইনক্রিমেন্ট চাই।বেতন বৈষম্য চাই ।আজ সিএইচসিপিরা মেডিক্যাল টিমের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্হান বন্যাকবলিত অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে দিনের পর দিন সেবা দিয়ে যাচ্ছেন , যার নাম মানব সেবা সিএইচসিপি ।হাসিনার ১০ মহাউদ্যোগের অন্যতম কমিউনিটি ক্লিনিক । হাজার হাজার গ্রামবাসী বিশেষতঃ দরিদ্র, মহিলা ও সুবিধা বঞ্চিত মা ও শিশু নিকটস্হ কমিউনিটি ক্লিনিক হতে সেবা গ্রহন করছেন । গড়ে প্রতিমাসে ৯৫ লক্ষ -১ কোটি ভিজিটের মাধ্যমে গ্রামীন জনগন কমিউনিটি ক্লিনিক হতে সেবা নিচ্ছেন । কমিউনিটি ক্লিনিক হল দেশব্যাপী পল্লীজনগনের জন্য একই স্হান হতে প্রাথমিক স্বাস্হ্য সেবা প্রদান কেন্দ্র । এটি আওয়ামীলীগস সরকারের অগ্রাধিকার ভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান । বর্তমান বা বর্তমানে ১৩০০০ এর অধিক সংখ্যক কমিউনিটি ক্লিনিক চালু আছে । জনগন কমিউনিটি ক্লিনিকের সেবায় সন্তষ্ট কেননা তারা একই কেন্দ্র হতে স্বাস্হ্য,পরিবার পরিকল্পনা ও পুষ্টি সেবা পাচ্ছেন ।গ্রাম অষ্ণলের জনগণের খুব কাছাকাছি দেৌঁড় গোড়ায় স্বাস্হ্য সেবা পৌঁছে দেবার জন্যে বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করেছেন এবং উজ্বল দৃষ্টান্ত প্রতিষ্ঠা করেছেন।অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন,‘হাসপাতাল ও ক্লিনিকে কর্মরত স্বাস্থ্যকর্মীদের দীর্ঘদিনের দাবি চাকরি স্থায়ীকরণের ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে।’
সাম্প্রতিক সময়ে স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশের অর্জনকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের জন্য মডেল হিসেবে অভিহিত করছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের গরীব মানুষের জন্য চিকিৎসা সহজলভ্য করতে নতুন নতুন উদ্ভাবনী বাস্তবায়নের নির্দেশ দিচ্ছেন। গ্রামে গ্রামে চালু হওয়া ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তার অন্যতম। ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে আজ তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে। যার কারণে বর্তমান সময়ে মা ও শিশু মৃত্যুর হার কমিয়ে বাংলাদেশ এমডিজি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘২০১৯ সালে জনগণ দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেবে শেখ হাসিনার হাতেই। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও দারিদ্র্য বিমোচনসহ উন্নয়নের প্রতিটি সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।কমিউনিটি ক্লিনিকের সুনাম বাড়াতে হলে সি এইচ সি পিদের চাকুরী রাজস্ব করতে হবে এবং এর পাশাপাশি ক্লিনিকে ঔষুধের সরবরাহ বাড়াতে হবে।প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকে রাজস্বের ঘোষণা শোনার অপেক্ষায় ১৪হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্যর্কমী
এস,এম রেজাউল করিম
অবশেষে আশার আলো দেখতে যাচ্ছেন দেশের প্রত্যন্তাঞ্চলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে গ্রামীন জনপদে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা পৌছে দেয়ার লক্ষ্যে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিষ্টিত কমউিনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা (সিএইচসিপি)। দীর্ঘ অর্ধযুগ ধরে পালনকরা দায়িত্ব রাজস্বখাতে স্থানান্তরে নির্দেশনা দিয়েছে ইতিমধ্যে উচ্চ আদালত। আদালতের জারি করা রায়ের প্রেক্ষিতেই এমনটি আশা করছেন তারা। তবে স্থাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদফতর বা সংশ্লিষ্টদের রায় বাস্তবায়নের আন্তরিকতার উপরই নির্ভর করছে দেশের ১৪ হাজার সিএইচসিপির পরবর্তী ভাগ্য। কর্মটি রাজস্ব খাতে যাবার কোনো ইঙ্গিত বা সম্ভাবনা না দেখলে অনেকেই চাকরি ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যেতে পারেন বলে মন্তব্য করেন সিএইচসিপিরা।
সূত্র জানায়, দেশের তৃণমূল জনগোষ্ঠীর দোর গোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছানোর লক্ষ্যে নিভৃত গ্রামাঞ্চলে গড়ে তোলা হয় প্রায় চৌদ্দ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক। এসব ক্লিনিকে কাজ করছেন একজন করে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি)। যারা প্রসূতিসহ গুরুতত্বপূর্ণ সেবা ও পরামর্শ দিচ্ছেন। এখানে কর্মরত প্রশিক্ষিত সিএইচসিপিরা সরকারের গৃহীত রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নে অন্যতম হাতিয়ার।
২০০০ সালে শেখ হাসিনা দেশের প্রথম কমিউনিটি ক্লিনিক গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার পাটগাতির গিমাডাঙ্গা কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন করেন। এর পরের বছর সরকার পরিবর্তনের পর তা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে রিভাইটালাইজেশন অব কমিউনিটি হেলথ কেয়ার ইনশিয়েটিভস ইন বাংলাদেশ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিক পুনরায় চালু করে। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক চালু রয়েছে। রামুতে উপজেলায় রয়েছে ২৩টি আর পুরো জেলায় সেবা দিচ্ছে ১৭৪ ক্লিনিক।
রামু উপজেলা সিএইচসিপি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ২০১৩ সালে জেলার শ্রেষ্ঠ মডেল বড়বিল কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি এসএম রেজাউল করিম জানান, দীর্ঘ অর্ধযুগ আমরা মা-শিশু, নবজাতক, গর্ভবতীসহ সকল রোগীকে প্রথামিক চিকিৎসা সেবা দিচ্ছি। রোগী সুস্থ হলেও মানসিকভাবে ভালো নেই প্রায় চৌদ্দ হাজার সিএইচসিপি। কারণ তারা নিয়মিত বেতন-ভাতা পান না। এখানে কর্মরতদের প্রকল্পের মেয়াদ শেষে রাজস্বখাতে স্থানান্তরের আশা দেখালেও তা এখনো হয়নি।
প্রকল্পের মেয়াদ শেষে জুন-২০১৫ হতে অপারেশন প্ল্যানভুক্ত ক্লিনিকের কার্যক্রম চালু রাখা হয়। কিন্তু বেতন-ভাতা কানাকড়িও বাড়ানো হয়নি। স্থায়ী কোনো আশা না দেখে অনেক প্রশিক্ষিত কর্মী অন্য পেশোয় চলে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেকের চাকরির বয়সও চলে যাওয়ায় রাজস্বের আশায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সিএইচসিপিদের অনেকে। একাধিক রীট পিটিশন দায়ের করা হয়। রায়ও আসে সিএইচসিপিদের অনুকূলে কিন্তু তাতেও কোনো সুরাহা আসছে না।গ্রেড-১৪ তে ইনক্রিমেন্ট বিহীন ছয় বছর ও আবার ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরের জন্য ওপি পাস করানো হয়েছে। কিন্তু বেতন-ভাতা আগের হিসাবে।সিএইচসিপিদের শেষ আশ্রয়স্থল এখন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী বলে জানান সিএইচসিপিদের অনেকে। প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকে রাজস্বের ঘোষণা শোনার অপেক্ষায় ১৪হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্যর্কমী।স্বাস্থ্য র্কমীরা মনে করেন প্রধান মন্ত্রীর মুখ থেকে একটি আশান্বিত ঘোষণা আসতে পারে। এতে ভাগ্য খূলতে পারে ১৪ হাজার প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীর। এর ব্যতয় হলে, নিশ্চিত জীবনের আশায় অনেকে অন্য পেশায় চলে গেলে সরকার হারাবে প্রশিক্ষিত জনবল। কিন্তু তারা চান লব্ধ প্রশিক্ষণ প্রত্যাঞ্চলের সাধারণ মানুষের সেবায় লাগিয়ে সরকারকে সহযোগিতা করতে। তাই বিষয়টি বিবেচনায় নিতে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানান তারা।
সাম্প্রতিক সময়ে স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশের অর্জনকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের জন্য মডেল হিসেবে অভিহিত করছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের গরীব মানুষের জন্য চিকিৎসা সহজলভ্য করতে নতুন নতুন উদ্ভাবনী বাস্তবায়নের নির্দেশ দিচ্ছেন। গ্রামে গ্রামে চালু হওয়া ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তার অন্যতম। ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে আজ তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে। যার কারণে বর্তমান সময়ে মা ও শিশু মৃত্যুর হার কমিয়ে বাংলাদেশ এমডিজি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘২০১৯ সালে জনগণ দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেবে শেখ হাসিনার হাতেই। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও দারিদ্র্য বিমোচনসহ উন্নয়নের প্রতিটি সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।কমিউনিটি ক্লিনিকের সুনাম বাড়াতে হলে সি এইচ সি পিদের চাকুরী রাজস্ব করতে হবে এবং এর পাশাপাশি ক্লিনিকে ঔষুধের সরবরাহ বাড়াতে হবে।প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকে রাজস্বের ঘোষণা শোনার অপেক্ষায় ১৪হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্যর্কমী
এস,এম রেজাউল করিম
অবশেষে আশার আলো দেখতে যাচ্ছেন দেশের প্রত্যন্তাঞ্চলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে গ্রামীন জনপদে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা পৌছে দেয়ার লক্ষ্যে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিষ্টিত কমউিনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডাররা (সিএইচসিপি)। দীর্ঘ অর্ধযুগ ধরে পালনকরা দায়িত্ব রাজস্বখাতে স্থানান্তরে নির্দেশনা দিয়েছে ইতিমধ্যে উচ্চ আদালত। আদালতের জারি করা রায়ের প্রেক্ষিতেই এমনটি আশা করছেন তারা। তবে স্থাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদফতর বা সংশ্লিষ্টদের রায় বাস্তবায়নের আন্তরিকতার উপরই নির্ভর করছে দেশের ১৪ হাজার সিএইচসিপির পরবর্তী ভাগ্য। কর্মটি রাজস্ব খাতে যাবার কোনো ইঙ্গিত বা সম্ভাবনা না দেখলে অনেকেই চাকরি ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যেতে পারেন বলে মন্তব্য করেন সিএইচসিপিরা।
সূত্র জানায়, দেশের তৃণমূল জনগোষ্ঠীর দোর গোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছানোর লক্ষ্যে নিভৃত গ্রামাঞ্চলে গড়ে তোলা হয় প্রায় চৌদ্দ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক। এসব ক্লিনিকে কাজ করছেন একজন করে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি)। যারা প্রসূতিসহ গুরুতত্বপূর্ণ সেবা ও পরামর্শ দিচ্ছেন। এখানে কর্মরত প্রশিক্ষিত সিএইচসিপিরা সরকারের গৃহীত রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নে অন্যতম হাতিয়ার।
২০০০ সালে শেখ হাসিনা দেশের প্রথম কমিউনিটি ক্লিনিক গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার পাটগাতির গিমাডাঙ্গা কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন করেন। এর পরের বছর সরকার পরিবর্তনের পর তা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে রিভাইটালাইজেশন অব কমিউনিটি হেলথ কেয়ার ইনশিয়েটিভস ইন বাংলাদেশ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিক পুনরায় চালু করে। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক চালু রয়েছে। রামুতে উপজেলায় রয়েছে ২৩টি আর পুরো জেলায় সেবা দিচ্ছে ১৭৪ ক্লিনিক।
রামু উপজেলা সিএইচসিপি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ২০১৩ সালে জেলার শ্রেষ্ঠ মডেল বড়বিল কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি এসএম রেজাউল করিম জানান, দীর্ঘ অর্ধযুগ আমরা মা-শিশু, নবজাতক, গর্ভবতীসহ সকল রোগীকে প্রথামিক চিকিৎসা সেবা দিচ্ছি। রোগী সুস্থ হলেও মানসিকভাবে ভালো নেই প্রায় চৌদ্দ হাজার সিএইচসিপি। কারণ তারা নিয়মিত বেতন-ভাতা পান না। এখানে কর্মরতদের প্রকল্পের মেয়াদ শেষে রাজস্বখাতে স্থানান্তরের আশা দেখালেও তা এখনো হয়নি।
প্রকল্পের মেয়াদ শেষে জুন-২০১৫ হতে অপারেশন প্ল্যানভুক্ত ক্লিনিকের কার্যক্রম চালু রাখা হয়। কিন্তু বেতন-ভাতা কানাকড়িও বাড়ানো হয়নি। স্থায়ী কোনো আশা না দেখে অনেক প্রশিক্ষিত কর্মী অন্য পেশোয় চলে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেকের চাকরির বয়সও চলে যাওয়ায় রাজস্বের আশায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সিএইচসিপিদের অনেকে। একাধিক রীট পিটিশন দায়ের করা হয়। রায়ও আসে সিএইচসিপিদের অনুকূলে কিন্তু তাতেও কোনো সুরাহা আসছে না।গ্রেড-১৪ তে ইনক্রিমেন্ট বিহীন ছয় বছর ও আবার ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরের জন্য ওপি পাস করানো হয়েছে। কিন্তু বেতন-ভাতা আগের হিসাবে।সিএইচসিপিদের শেষ আশ্রয়স্থল এখন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী বলে জানান সিএইচসিপিদের অনেকে। প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকে রাজস্বের ঘোষণা শোনার অপেক্ষায় ১৪হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্যর্কমী।স্বাস্থ্য র্কমীরা মনে করেন প্রধান মন্ত্রীর মুখ থেকে একটি আশান্বিত ঘোষণা আসতে পারে। এতে ভাগ্য খূলতে পারে ১৪ হাজার প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীর। এর ব্যতয় হলে, নিশ্চিত জীবনের আশায় অনেকে অন্য পেশায় চলে গেলে সরকার হারাবে প্রশিক্ষিত জনবল। কিন্তু তারা চান লব্ধ প্রশিক্ষণ প্রত্যাঞ্চলের সাধারণ মানুষের সেবায় লাগিয়ে সরকারকে সহযোগিতা করতে। তাই বিষয়টি বিবেচনায় নিতে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানান তারা।
0 comments:
Post a Comment