শফিকুল আলম।। প্রাক- প্রাথমিক শিক্ষকদের ব্লক টিচিং এবং বদলি সংক্রান্ত বিষয়ে গতকাল জনাব ইন্দু ভূষন (ডিডি)স্যার এবং অধিদপ্তরের জনাব ফিরোজ কবির(এডিপিও)স্যারের সাথে সাক্ষাত এবং আলোচনা।
স্যারদের কে বিনয়ের সাথে জিজ্ঞেস করলাম স্যার আমরা যারা প্রাক প্রাথমিকের সহকারি শিক্ষক তারা অনেক ধরনের সমস্যার মধ্যে আছি, স্যার জিজ্ঞেস করলেন কেমন?
আমি বললাম স্যার আমাদের কোন বদলি নেই, আমরা একটানা আড়াই ঘন্টা ক্লাস নেই,ব্লক টিচিং এবং কোন কোন ক্ষেএে আমরা চরম বৈষম্যের শিকার।
এডিপিও এবং ডিডি স্যারের একই উত্তর আপনারা যারা প্রাক -প্রাথমিকের শিক্ষক নীতিমালা অনুযায়ি তারা মিউচাল হতে পারবেন, আর যে পর্যন্ত একই স্কুলে প্রাকের একাধিক শিক্ষক না আসছে সে পর্যন্ত এভাবেই হয়তো থাকা লাগবে তবে নীতিমালা পরিবর্তন করার চেষ্টা চলছে। আর এখন তো সকল টিচারদেরই বদলি জনিত সমস্যা রয়েই গেছে।
অধিদপ্তরের আরেকজন পরিচালক স্যারকে জিজ্ঞেস করেছিলাম স্যার আমরা যারা পিডিপি-৩ তে ছিলাম তারা কি রাজস্বতে চলে আসছি কি না স্যার বললো অবস্যই যদি তাই হয় তাহলে আমরা যারা ঢাকার প্রাক -প্রাথমিকের শিক্ষক আছি তারা এখনও কেন আগষ্ট মাসের বেতন পাইনি? যেখানে অধিদপ্তর হতে রাজস্বে চলে যাওয়ার চিঠি ইস্যু করার পরে ঢাকার বাহিরের শিক্ষকরা আগষ্ট মাসের বেতন পেয়েছে বাট আমারা পাই নি ঢাকার এজি অফিস বলছে অর্থ মন্রনালয়ের চিঠি লাগবে? তাহলে বেতন দিবে। আমার প্রশ্ন হলো একই চিঠি দিয়ে ঢাকার বাহিরের শিক্ষকদের আগষ্ট মাসের বেতন হয় আর আমাদের হয় না।
পরিশেষে স্যার বললো অর্থ মন্রনালয়ের সেই চিঠিও ইস্যু হয়ে গেছে আপনারা বেতন পেয়ে যাবেন।
আমি বললাম স্যার আমাদের কোন বদলি নেই, আমরা একটানা আড়াই ঘন্টা ক্লাস নেই,ব্লক টিচিং এবং কোন কোন ক্ষেএে আমরা চরম বৈষম্যের শিকার।
এডিপিও এবং ডিডি স্যারের একই উত্তর আপনারা যারা প্রাক -প্রাথমিকের শিক্ষক নীতিমালা অনুযায়ি তারা মিউচাল হতে পারবেন, আর যে পর্যন্ত একই স্কুলে প্রাকের একাধিক শিক্ষক না আসছে সে পর্যন্ত এভাবেই হয়তো থাকা লাগবে তবে নীতিমালা পরিবর্তন করার চেষ্টা চলছে। আর এখন তো সকল টিচারদেরই বদলি জনিত সমস্যা রয়েই গেছে।
অধিদপ্তরের আরেকজন পরিচালক স্যারকে জিজ্ঞেস করেছিলাম স্যার আমরা যারা পিডিপি-৩ তে ছিলাম তারা কি রাজস্বতে চলে আসছি কি না স্যার বললো অবস্যই যদি তাই হয় তাহলে আমরা যারা ঢাকার প্রাক -প্রাথমিকের শিক্ষক আছি তারা এখনও কেন আগষ্ট মাসের বেতন পাইনি? যেখানে অধিদপ্তর হতে রাজস্বে চলে যাওয়ার চিঠি ইস্যু করার পরে ঢাকার বাহিরের শিক্ষকরা আগষ্ট মাসের বেতন পেয়েছে বাট আমারা পাই নি ঢাকার এজি অফিস বলছে অর্থ মন্রনালয়ের চিঠি লাগবে? তাহলে বেতন দিবে। আমার প্রশ্ন হলো একই চিঠি দিয়ে ঢাকার বাহিরের শিক্ষকদের আগষ্ট মাসের বেতন হয় আর আমাদের হয় না।
পরিশেষে স্যার বললো অর্থ মন্রনালয়ের সেই চিঠিও ইস্যু হয়ে গেছে আপনারা বেতন পেয়ে যাবেন।
শেষ বিকেলে জনাব ইন্দু ভূষন (ডিডি)স্যারের আন্তরিকতা, পরম স্নেহ ভালবাসা আমাকে মুগ্ধ করেছে।
0 comments:
Post a Comment