চাকুরী রাজস্বকরনের সর্বশেষ আপডেট
# সিএইচসিপিদের রীটের বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অবগত
# চাকুরী জাতীয়করণে রীটকারীরাই আন্দোলনে যোদ্ধা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করবে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার সিএইচসিপি
# রীট বিরোধীতাকারী অন্যতম রাজাকার ট্যাবলেটসহ তার সহযোগীদের ‘‘রাজাকার’’ উপাধিতে ভ’ষিত করলাম
==========================================
গত ২৩ নভেম্বর ২০১৭ইং তারিখে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে স্বাস্থ্যপ্রতিমন্ত্রী আব্দুল জাহিদ মালেক সিএইচসিপিদের চাকুরী জাতীয়করণের ব্যাপারে বিস্তারিত বলেন। এই কথাটি বলার অধিকার একমাত্র দাবীদার যারা রীট করেছেন। তাদের যুদ্ধে অংশ গ্রহণের ফলে এমন কথা জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সম্ভব হয়েছে। যখন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মামলার বিষয়টি প্রকাশ করেন তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংসদে অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন।
আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেহেতু বিষয়টি অবগত হয়েছেন এই অবগত হওয়ার একমাত্র দাবীদার রীটকারী সাড়ে ৭ হাজার সিএইচসিপি। এই সাড়ে ৭ হাজার সিএইচসিপিই চাকুরী জাতীয়করণের আন্দোলনে অন্যতম যোদ্ধা।
যারা যে উকিলকেই দিয়েই করেছেন না কেন তাতে কোন সমস্যা নাই। কারণ যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করাটাই মূল কথা। কে কোথায় থেকে যুদ্ধ অংশ গ্রহণ করেছে তা প্রশ্ন করার অবকাশ থাকে না। কিন্তু প্রশ্ন হল. যারা রীটের বিরোধিতা করেছেন তারা এই বিরোধীতা করে কি লাভ পেয়েছেন।
দেশের ১৪ হাজার ট্যাবলেট মার্কা সিএইচসিপিকে ‘রাজাকার’ বলে আখ্যায়িত করেছে। এই ট্যাবলেট মার্কা সিএইচসিপিকে কোনদিন মাফ করা হবে না। তাদেরকে কোনদিন সংগঠনের সদস্য পর্যন্ত রাখা যাবে না। যদি ভুলক্রমে সংগঠনের সদস্য পর্যন্ত হয় তবে দেশের রীটকারী সাড়ে ৭ হাজার সিএইচসিপির সাথে বেঈমানি করা হবে।
আপনারা সকলেই জানেন, এই পর্যন্ত প্রায় ৫৫ থেকে ৬০টি রীট হয়েছে, ২৬ রীটের মামলার রায় হয়েছে, ১টি মামলার রায়ের কপি বের হয়েছে। আপনারা আরো অবগত আছে যে, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ইং তারিখে সিএইচসিপিদের চাকুরী জাতীয়করণের রায়ের কপি বের হয়েছে। রায়ের কপি বের হওয়ার পর যদি ৯০দিনের মধ্যে আপিল না করে থাকে তবে সেই রায়ই বলবৎ থাকে। এখন পর্যন্ত ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৯০দিন অতিক্রম করেনি। (৯০দিন সুপ্রিম কোর্ট ক্যালেন্ডার মোতাবেক বিবেচিত হবে)। ৯০ দিন অতিক্রম করুক ................. চলবে দাবী আদায় বাস্তবায়ন কেন্দ্রীয় কমিটি কার্যক্রম।
রানা
সদস্য
সিএইচসিপি দাবী আদায় বাস্তবায়ন কেন্দ্রীয় কমিটি।
# সিএইচসিপিদের রীটের বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অবগত
# চাকুরী জাতীয়করণে রীটকারীরাই আন্দোলনে যোদ্ধা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করবে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার সিএইচসিপি
# রীট বিরোধীতাকারী অন্যতম রাজাকার ট্যাবলেটসহ তার সহযোগীদের ‘‘রাজাকার’’ উপাধিতে ভ’ষিত করলাম
==========================================
গত ২৩ নভেম্বর ২০১৭ইং তারিখে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে স্বাস্থ্যপ্রতিমন্ত্রী আব্দুল জাহিদ মালেক সিএইচসিপিদের চাকুরী জাতীয়করণের ব্যাপারে বিস্তারিত বলেন। এই কথাটি বলার অধিকার একমাত্র দাবীদার যারা রীট করেছেন। তাদের যুদ্ধে অংশ গ্রহণের ফলে এমন কথা জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সম্ভব হয়েছে। যখন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মামলার বিষয়টি প্রকাশ করেন তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংসদে অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন।
আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেহেতু বিষয়টি অবগত হয়েছেন এই অবগত হওয়ার একমাত্র দাবীদার রীটকারী সাড়ে ৭ হাজার সিএইচসিপি। এই সাড়ে ৭ হাজার সিএইচসিপিই চাকুরী জাতীয়করণের আন্দোলনে অন্যতম যোদ্ধা।
যারা যে উকিলকেই দিয়েই করেছেন না কেন তাতে কোন সমস্যা নাই। কারণ যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করাটাই মূল কথা। কে কোথায় থেকে যুদ্ধ অংশ গ্রহণ করেছে তা প্রশ্ন করার অবকাশ থাকে না। কিন্তু প্রশ্ন হল. যারা রীটের বিরোধিতা করেছেন তারা এই বিরোধীতা করে কি লাভ পেয়েছেন।
দেশের ১৪ হাজার ট্যাবলেট মার্কা সিএইচসিপিকে ‘রাজাকার’ বলে আখ্যায়িত করেছে। এই ট্যাবলেট মার্কা সিএইচসিপিকে কোনদিন মাফ করা হবে না। তাদেরকে কোনদিন সংগঠনের সদস্য পর্যন্ত রাখা যাবে না। যদি ভুলক্রমে সংগঠনের সদস্য পর্যন্ত হয় তবে দেশের রীটকারী সাড়ে ৭ হাজার সিএইচসিপির সাথে বেঈমানি করা হবে।
আপনারা সকলেই জানেন, এই পর্যন্ত প্রায় ৫৫ থেকে ৬০টি রীট হয়েছে, ২৬ রীটের মামলার রায় হয়েছে, ১টি মামলার রায়ের কপি বের হয়েছে। আপনারা আরো অবগত আছে যে, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ইং তারিখে সিএইচসিপিদের চাকুরী জাতীয়করণের রায়ের কপি বের হয়েছে। রায়ের কপি বের হওয়ার পর যদি ৯০দিনের মধ্যে আপিল না করে থাকে তবে সেই রায়ই বলবৎ থাকে। এখন পর্যন্ত ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৯০দিন অতিক্রম করেনি। (৯০দিন সুপ্রিম কোর্ট ক্যালেন্ডার মোতাবেক বিবেচিত হবে)। ৯০ দিন অতিক্রম করুক ................. চলবে দাবী আদায় বাস্তবায়ন কেন্দ্রীয় কমিটি কার্যক্রম।
রানা
সদস্য
সিএইচসিপি দাবী আদায় বাস্তবায়ন কেন্দ্রীয় কমিটি।
0 comments:
Post a Comment