শামিম রেজা
কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্ররভাইডার ( সিএইচসিপি) দের অনলাইন প্লাটফর্ম বেশ শক্তিশালী। বিভিন্ন গ্রুপে এমনকি আমার ব্যক্তিগত ফেসবুকে কয়েক হাজার সিএইচসিপি যুক্ত আছেন। পেজ খুললেই হাজারো প্রতিক্রিয়া দেখতে পাই। উপরের প্রশ্নটি তাদেরই একজনের।
আমি বললাম, কেন এমন ভাবছেন?
উত্তরটা খুবই দুঃখজনক মনে হয়েছে, তিনি প্রকল্পে চাকুরি করেন বলে তার (ভালো!) বিয়ে হচ্ছে না!! তার আর এক সিএইচসিপি বন্ধুর বিয়ে ভেঙ্গে গেছে। মেয়ে পক্ষ প্রতারণার মামলা করেছে, একমাস জেলও খেটেছে! জামিন পেয়ে আবার কর্মস্থলে ফিরেছে। সে এখন এলাকায় চোরের মতো চলে। গ্রামের মানুষ, নেতা গোছের লোক, তাদের মাঠ পর্যায়ের সহকর্মী, তাদের সুপারভাইজার, এমনকি তাদের ঊর্ধ্বতন সবাই নাকি প্রতিনিয়ত মনে করিয়ে দেয়, আজ আছিস কাল নেই, তোমরা এটা পাও না ইত্যাদি। এই দুজনের উপলব্ধি হচ্ছে, শুধু এই চাকরীর কারনে তাদের এই মন্দ ভাগ্য।
চলে গেলেও পারেন? কোথায় যাব? বয়স শেষ! তাছাড়া আশায় আছি যদি রাজস্ব হয়! তাহলে আর কি, আশায় থাকেন।
বাস্তবতা হল, এই কর্মীরা বেশীর ভাগই হতাশাগ্রস্থ !!
কর্ম বা পেশা হল মানুষের পরিচয়। সম্মানের জায়গা! পেশাগত উন্নতি সব মানুষের কাম্য এবং অধিকার। শুধু প্রকল্পে চাকরী করার কারনে এই কর্মীরা তার নিজ কর্মস্থলে Discrimination এর শিকার। কর্মস্থলের এই Discrimination ঐ কর্মীদের পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে প্রভাব ফেলছে। এই বিষয়টাই সবচেয়ে মারাত্মক।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান রাস্টের নাগরিকদের মধ্যে এই বৈষম্য তৈরি এবং জিইয়ে রাখা নিশ্চয় সমর্থন করে না।
আমি জানি না, আবার বলতেও ভয় হয়, আমরা বলি কমিউনিটি ক্লিনিক হল বর্তমান সরকারের সবচেয়ে অগ্রাধিকার কার্যক্রম। কিন্তু বাস্তবতা হল শুধুমাত্র প্রকল্প ভিত্তিক হওয়ায় এর কর্মী সহ ক্ষেত্র বিশেষে এই কার্যক্রম নানামুখী অসহযোগিতা ও বাঁধার সম্মুখীন হচ্ছে।
প্রাইভেট কোম্পানি, এনজিও পরিচালিত এমন কোন প্রকল্প আছে যেখানে বাৎসরিক কর্মীর বেতন বাড়ে না?? কাজের বুয়ারও বাড়ে!! তাহলে সরকারী এমন প্রকল্পে কেন বাড়ে না?? যেখানে প্রকল্প বাস্তবায়ন খরচ প্রতি বছর বাড়ে। একটা কমিউনিটি ক্লিনিকের নির্মাণ খরচ পাঁচ বছর আগে যা ছিল এখন তার পাঁচ গুন বেড়েছে। সরকারী প্রকল্পে চাকুরে দের প্রকল্প ভাতা নামে যা থাকার কথা সিএইচসিপিদের বেলায় তাও নেই।
প্রকল্পের মেয়াদে কর্মীদের বাৎসরিক increment ধরেই প্রকল্পের বাজেট করা উচিৎ। এতে আইনি বাঁধা কোথায় তা আমার মাথায় আসে না। উন্নয়ন প্রকল্পের উন্নয়নের মধ্যে কি কর্মীর উন্নয়ন পরে না??
বিদ্যমান আইন সংশোধন বা সংস্কার খুব কঠিন অথবা সময় সাপেক্ষ কোন বিষয় নয়, বিষয় হল সংশ্লিষ্ট মহলের সদিচ্ছা!! ( ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য বিভাগের অনেক জনবল রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে!)
আপনারা হতাশ হবেন না। কাজ করে যান। কিছু দুষ্ট কর্মী ছাড়া আপনারা বেশিরভাগই বিভিন্ন ভাবে সরকারের অনেক দক্ষ কর্মী। তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি, কম্পিউটার ব্যবহার, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য উন্নয়নের দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত আপনারা ঐ দুর্গম এলাকায় একেক জন রিসোর্স হিসেবে কাজে লাগতে পারেন।!
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার কথা রাখবেন। এদেশে তো উনি না দেখলে কোন ভালো কিছু হয়না। দেখেন না কেউ কোন কথা বলেন না। হীন স্বার্থ চরিতার্থ কারীদের ষড়যন্ত্র ভুল প্রমাণিত করে উনি ঠিকই আপনাদের তথা কমিউনিটি ক্লিনিকের ভালই করবেন। আমরা তার উপর বিশ্বাস রাখতে চাই!
ওবামা কেয়ারের কথা একবার চিন্তা করেন!! আমেরিকার মত ধনী দেশেও সাধারণ জনগণের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা একটি চ্যালেঞ্জ। সেখানে বাংলাদেশের মত একটি দেশে তা করতে পারাটা কত বড় কৃতিত্ব তা ভেবে দেখেন, যার প্রায় সবটুকুই নিজস্ব অর্থায়নে। অবশ্যই বাংলাদেশ এক্ষেত্রে রোল মডেল। এবং তা অবশ্যই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও তাঁর সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার বাস্তবায়নের ফলে। যে কোন ধরণের অস্থিতিশীলতায় বা পরিবর্তন হলে এই কার্যক্রম ঝুঁকির মুখে পরবে।
যে ছেলেটার বিয়ে ভেঙ্গে গেছে, সে একজন বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েট (মাস্টার্স)। বাবা নেই মাকে নিয়ে এই চাকুরীটাই তার বেঁচে থাকার সম্বল। এই চাকুরীটা তাঁর খুব প্রিয়ও বটে!! এমনি হাজার হাজার তরুণ কর্মীকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী নিরাশ করবেন না। তাছাড়া এই কার্যক্রমকে টেকসই করতে হলে কমিউনিটি ক্লিনিক ও এর কর্মীদের রাজস্ব খাতে স্থানন্তরের কোন বিকল্প আছে বলে আমার জানা নেই। জ্ঞানী দের কথা আলাদা, ধান্ধাবাজদের কথাও আলাদ।
শুধু একটাই জুজুর ভয়, চাকরী সরকারী হলে যদি ধরাকে সরা জ্ঞান করেন, আর কাজ না করেন। !! রাজনৈতিক বলি হওয়ার কথা চিন্তা করবেন না, মহান জাতীয় সংসদে আপনাদের নিয়ে কথা হয়। স্বাস্থ্য বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটি আপনাদের চাকুরী রাজস্ব খাতে নেওয়ার সুপারিশ করেছেন। মহামান্য হাইকোর্ট আপনাদের চাকুরী রাজস্ব করণের পক্ষে রায় দিয়েছেন। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ, ঊর্ধ্বতন বেশীরভাগ মানুষই এটা চায়, বা দাবি করে।একটি দৃঢ় রাজনৈতিক অঙ্গীকারই পারে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তন করতে। একটা কথা মনে রাখবেন, একেবারে দুর্বল গণতন্ত্রেও ন্যূন তম হলেও জনগণের নিকট রাজনীতিক নেতৃবৃন্দের দায়বদ্ধতা থাকে।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী এদেশের সাধারণ খেটে খাওয়া কৃষক, দিনমজুর, প্রান্তিক সুবিধাবঞ্চিত মানুষ বিশেষ করে দরিদ্র মা ও শিশুদের জন্য সবকিছু করছেন। ১৪০০০ কর্মী ও তাদের পরিবার, প্রায় দশ লক্ষ নির্বাচিত ও অনির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, কমিউনিটি গ্রুপ , সাপোর্ট গ্রুপ সদস্য, স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি সর্বোপরি জনগণ এই ভালো ও গণমুখী উদ্যোগের জন্ন মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর পাশে আছেন।
বিশেষ দ্রঃ "চাঁচার পাতে ভাত নেই"
কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্ররভাইডার ( সিএইচসিপি) দের অনলাইন প্লাটফর্ম বেশ শক্তিশালী। বিভিন্ন গ্রুপে এমনকি আমার ব্যক্তিগত ফেসবুকে কয়েক হাজার সিএইচসিপি যুক্ত আছেন। পেজ খুললেই হাজারো প্রতিক্রিয়া দেখতে পাই। উপরের প্রশ্নটি তাদেরই একজনের।
আমি বললাম, কেন এমন ভাবছেন?
উত্তরটা খুবই দুঃখজনক মনে হয়েছে, তিনি প্রকল্পে চাকুরি করেন বলে তার (ভালো!) বিয়ে হচ্ছে না!! তার আর এক সিএইচসিপি বন্ধুর বিয়ে ভেঙ্গে গেছে। মেয়ে পক্ষ প্রতারণার মামলা করেছে, একমাস জেলও খেটেছে! জামিন পেয়ে আবার কর্মস্থলে ফিরেছে। সে এখন এলাকায় চোরের মতো চলে। গ্রামের মানুষ, নেতা গোছের লোক, তাদের মাঠ পর্যায়ের সহকর্মী, তাদের সুপারভাইজার, এমনকি তাদের ঊর্ধ্বতন সবাই নাকি প্রতিনিয়ত মনে করিয়ে দেয়, আজ আছিস কাল নেই, তোমরা এটা পাও না ইত্যাদি। এই দুজনের উপলব্ধি হচ্ছে, শুধু এই চাকরীর কারনে তাদের এই মন্দ ভাগ্য।
চলে গেলেও পারেন? কোথায় যাব? বয়স শেষ! তাছাড়া আশায় আছি যদি রাজস্ব হয়! তাহলে আর কি, আশায় থাকেন।
বাস্তবতা হল, এই কর্মীরা বেশীর ভাগই হতাশাগ্রস্থ !!
কর্ম বা পেশা হল মানুষের পরিচয়। সম্মানের জায়গা! পেশাগত উন্নতি সব মানুষের কাম্য এবং অধিকার। শুধু প্রকল্পে চাকরী করার কারনে এই কর্মীরা তার নিজ কর্মস্থলে Discrimination এর শিকার। কর্মস্থলের এই Discrimination ঐ কর্মীদের পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে প্রভাব ফেলছে। এই বিষয়টাই সবচেয়ে মারাত্মক।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান রাস্টের নাগরিকদের মধ্যে এই বৈষম্য তৈরি এবং জিইয়ে রাখা নিশ্চয় সমর্থন করে না।
আমি জানি না, আবার বলতেও ভয় হয়, আমরা বলি কমিউনিটি ক্লিনিক হল বর্তমান সরকারের সবচেয়ে অগ্রাধিকার কার্যক্রম। কিন্তু বাস্তবতা হল শুধুমাত্র প্রকল্প ভিত্তিক হওয়ায় এর কর্মী সহ ক্ষেত্র বিশেষে এই কার্যক্রম নানামুখী অসহযোগিতা ও বাঁধার সম্মুখীন হচ্ছে।
প্রাইভেট কোম্পানি, এনজিও পরিচালিত এমন কোন প্রকল্প আছে যেখানে বাৎসরিক কর্মীর বেতন বাড়ে না?? কাজের বুয়ারও বাড়ে!! তাহলে সরকারী এমন প্রকল্পে কেন বাড়ে না?? যেখানে প্রকল্প বাস্তবায়ন খরচ প্রতি বছর বাড়ে। একটা কমিউনিটি ক্লিনিকের নির্মাণ খরচ পাঁচ বছর আগে যা ছিল এখন তার পাঁচ গুন বেড়েছে। সরকারী প্রকল্পে চাকুরে দের প্রকল্প ভাতা নামে যা থাকার কথা সিএইচসিপিদের বেলায় তাও নেই।
প্রকল্পের মেয়াদে কর্মীদের বাৎসরিক increment ধরেই প্রকল্পের বাজেট করা উচিৎ। এতে আইনি বাঁধা কোথায় তা আমার মাথায় আসে না। উন্নয়ন প্রকল্পের উন্নয়নের মধ্যে কি কর্মীর উন্নয়ন পরে না??
বিদ্যমান আইন সংশোধন বা সংস্কার খুব কঠিন অথবা সময় সাপেক্ষ কোন বিষয় নয়, বিষয় হল সংশ্লিষ্ট মহলের সদিচ্ছা!! ( ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য বিভাগের অনেক জনবল রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে!)
আপনারা হতাশ হবেন না। কাজ করে যান। কিছু দুষ্ট কর্মী ছাড়া আপনারা বেশিরভাগই বিভিন্ন ভাবে সরকারের অনেক দক্ষ কর্মী। তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি, কম্পিউটার ব্যবহার, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য উন্নয়নের দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত আপনারা ঐ দুর্গম এলাকায় একেক জন রিসোর্স হিসেবে কাজে লাগতে পারেন।!
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার কথা রাখবেন। এদেশে তো উনি না দেখলে কোন ভালো কিছু হয়না। দেখেন না কেউ কোন কথা বলেন না। হীন স্বার্থ চরিতার্থ কারীদের ষড়যন্ত্র ভুল প্রমাণিত করে উনি ঠিকই আপনাদের তথা কমিউনিটি ক্লিনিকের ভালই করবেন। আমরা তার উপর বিশ্বাস রাখতে চাই!
ওবামা কেয়ারের কথা একবার চিন্তা করেন!! আমেরিকার মত ধনী দেশেও সাধারণ জনগণের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা একটি চ্যালেঞ্জ। সেখানে বাংলাদেশের মত একটি দেশে তা করতে পারাটা কত বড় কৃতিত্ব তা ভেবে দেখেন, যার প্রায় সবটুকুই নিজস্ব অর্থায়নে। অবশ্যই বাংলাদেশ এক্ষেত্রে রোল মডেল। এবং তা অবশ্যই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও তাঁর সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার বাস্তবায়নের ফলে। যে কোন ধরণের অস্থিতিশীলতায় বা পরিবর্তন হলে এই কার্যক্রম ঝুঁকির মুখে পরবে।
যে ছেলেটার বিয়ে ভেঙ্গে গেছে, সে একজন বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েট (মাস্টার্স)। বাবা নেই মাকে নিয়ে এই চাকুরীটাই তার বেঁচে থাকার সম্বল। এই চাকুরীটা তাঁর খুব প্রিয়ও বটে!! এমনি হাজার হাজার তরুণ কর্মীকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী নিরাশ করবেন না। তাছাড়া এই কার্যক্রমকে টেকসই করতে হলে কমিউনিটি ক্লিনিক ও এর কর্মীদের রাজস্ব খাতে স্থানন্তরের কোন বিকল্প আছে বলে আমার জানা নেই। জ্ঞানী দের কথা আলাদা, ধান্ধাবাজদের কথাও আলাদ।
শুধু একটাই জুজুর ভয়, চাকরী সরকারী হলে যদি ধরাকে সরা জ্ঞান করেন, আর কাজ না করেন। !! রাজনৈতিক বলি হওয়ার কথা চিন্তা করবেন না, মহান জাতীয় সংসদে আপনাদের নিয়ে কথা হয়। স্বাস্থ্য বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটি আপনাদের চাকুরী রাজস্ব খাতে নেওয়ার সুপারিশ করেছেন। মহামান্য হাইকোর্ট আপনাদের চাকুরী রাজস্ব করণের পক্ষে রায় দিয়েছেন। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ, ঊর্ধ্বতন বেশীরভাগ মানুষই এটা চায়, বা দাবি করে।একটি দৃঢ় রাজনৈতিক অঙ্গীকারই পারে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তন করতে। একটা কথা মনে রাখবেন, একেবারে দুর্বল গণতন্ত্রেও ন্যূন তম হলেও জনগণের নিকট রাজনীতিক নেতৃবৃন্দের দায়বদ্ধতা থাকে।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী এদেশের সাধারণ খেটে খাওয়া কৃষক, দিনমজুর, প্রান্তিক সুবিধাবঞ্চিত মানুষ বিশেষ করে দরিদ্র মা ও শিশুদের জন্য সবকিছু করছেন। ১৪০০০ কর্মী ও তাদের পরিবার, প্রায় দশ লক্ষ নির্বাচিত ও অনির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, কমিউনিটি গ্রুপ , সাপোর্ট গ্রুপ সদস্য, স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি সর্বোপরি জনগণ এই ভালো ও গণমুখী উদ্যোগের জন্ন মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর পাশে আছেন।
বিশেষ দ্রঃ "চাঁচার পাতে ভাত নেই"
0 comments:
Post a Comment