মো তানভীর আহমেদ
অবশেষে ডিভোর্স লেটার (চিঠি) হাতে পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। বুধবার (০৬ ডিসেম্বর) নায়িকা নিজেই বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।অপু বললেন, ‘গতকাল তালাকের কাগজ হাতে পেয়েছি। এখন আমার পরিবারের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবো।’ তবে সংবাদ সম্মেলন কবে করতে যাচ্ছেন এ বিষয়ে স্পষ্ট করেননি ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় এই নায়িকা।
জানা যায়, আইন অনুযায়ী কোনো পদক্ষেপ না নিলে কিংবা শাকিব নোটিশটি প্রত্যাহার না করলে ৯০ দিনের মাথায় বিচ্ছেদ হয়েই যাবে তাদের। কিন্তু অপু বলেন, আমি চাই না শাকিব আমাকে আর জয়কে এমন বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে ফেলুক। আমি শাকিবের সব শর্ত মেনে সংসার করতে চাই। বিষয়টি আমার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ জয়ের জন্য।
অপু আরও বলেন, প্রয়োজনে আমি আলাদা বাসায় থাকব। আমার মুখও তাকে দেখতে হবে না। যদি শাকিব চায় তাহলে প্রথম স্ত্রী হিসেবে আমি তাকে দ্বিতীয় বিয়ে করার লিখিত অনুমতিও দেব। শুধু সে যেন আমাকে ডিভোর্স না দেয়। জয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে, তার ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে শাকিবকে অনুরোধ করব সিদ্ধান্ত বদলের। জয় যেন তার স্কুল বা কলেজ জীবনে কখনও বাবার বিষয় নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি না হয়এটাই আমার চাওয়া। মেনে নিলাম, আমার কিছু ভুল আছে, শাকিবেরও তো কিছু ভুল রয়েছে, কিন্তু জয়ের তো কোনো ভুল নেই। সে কেন আমাদের জন্য কষ্ট পাবে। এখন সে কিছুই বোঝে না, কিন্তু যখন বুঝতে শিখবে তখন আমি কী জবাব দেব তাকে?
অবশেষে ডিভোর্স লেটার (চিঠি) হাতে পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। বুধবার (০৬ ডিসেম্বর) নায়িকা নিজেই বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।অপু বললেন, ‘গতকাল তালাকের কাগজ হাতে পেয়েছি। এখন আমার পরিবারের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবো।’ তবে সংবাদ সম্মেলন কবে করতে যাচ্ছেন এ বিষয়ে স্পষ্ট করেননি ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় এই নায়িকা।
জানা যায়, আইন অনুযায়ী কোনো পদক্ষেপ না নিলে কিংবা শাকিব নোটিশটি প্রত্যাহার না করলে ৯০ দিনের মাথায় বিচ্ছেদ হয়েই যাবে তাদের। কিন্তু অপু বলেন, আমি চাই না শাকিব আমাকে আর জয়কে এমন বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে ফেলুক। আমি শাকিবের সব শর্ত মেনে সংসার করতে চাই। বিষয়টি আমার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ জয়ের জন্য।
অপু আরও বলেন, প্রয়োজনে আমি আলাদা বাসায় থাকব। আমার মুখও তাকে দেখতে হবে না। যদি শাকিব চায় তাহলে প্রথম স্ত্রী হিসেবে আমি তাকে দ্বিতীয় বিয়ে করার লিখিত অনুমতিও দেব। শুধু সে যেন আমাকে ডিভোর্স না দেয়। জয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে, তার ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে শাকিবকে অনুরোধ করব সিদ্ধান্ত বদলের। জয় যেন তার স্কুল বা কলেজ জীবনে কখনও বাবার বিষয় নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি না হয়এটাই আমার চাওয়া। মেনে নিলাম, আমার কিছু ভুল আছে, শাকিবেরও তো কিছু ভুল রয়েছে, কিন্তু জয়ের তো কোনো ভুল নেই। সে কেন আমাদের জন্য কষ্ট পাবে। এখন সে কিছুই বোঝে না, কিন্তু যখন বুঝতে শিখবে তখন আমি কী জবাব দেব তাকে?
0 comments:
Post a Comment