সব দলের অংশগ্রহণে অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের তাগিদ দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
ইইউর বাংলাদেশ কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে শনিবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়।
রোববার বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ওই বিবৃতিটি দেওয়া হয়। এতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের পদক্ষেপ অব্যাহত রাখারও অনুরোধ জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২০০১ সালে স্বাক্ষরিত বাংলাদেশ-ইইউ সহযোগিতা চুক্তিতে দু’পক্ষই জাতিসংঘ সনদ মেনে মানবাধিকার রক্ষার মূল নীতিগুলোর গুরুত্বের বিষয়ে একমত হয়েছিল। মানুষের মর্যাদা, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, বৈষম্যহীনতা, আইনের শাসন এবং মানবাধিকার দু’পক্ষের কাজের ভিত্তি। ইইউ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে মানবাধিকার ও গণতণ্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। এজন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমহৃলক নির্বাচনের আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
আরও বলা হয়, ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে গৃহীত সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণার প্রায় ৭০ বছর পার করেও সংস্কৃতি, ধর্ম আর জাতিগত পার্থক্যের কারণে মানুষের অধিকার এখনও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বিপন্ন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বাস্তবতা বারবার বিশ্বকে সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। তাদের সুরক্ষার প্রশেু নিজেদের সোচ্চার অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করে ইইউ। বিবৃতিতে স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন উন্নয়ন পদক্ষেপ বাস্তবায়নেরে স্বার্থে জাতি-ধর্ম-বয়স-লিঙ্গ-পরিচয়-সামাজিক অবস্থানের ঊর্ধ্বে উঠে সবার জন্য মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিতের আহ্বান জানানো হয়।
ইইউর বাংলাদেশ কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে শনিবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়।
রোববার বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ওই বিবৃতিটি দেওয়া হয়। এতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের পদক্ষেপ অব্যাহত রাখারও অনুরোধ জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২০০১ সালে স্বাক্ষরিত বাংলাদেশ-ইইউ সহযোগিতা চুক্তিতে দু’পক্ষই জাতিসংঘ সনদ মেনে মানবাধিকার রক্ষার মূল নীতিগুলোর গুরুত্বের বিষয়ে একমত হয়েছিল। মানুষের মর্যাদা, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, বৈষম্যহীনতা, আইনের শাসন এবং মানবাধিকার দু’পক্ষের কাজের ভিত্তি। ইইউ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে মানবাধিকার ও গণতণ্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। এজন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমহৃলক নির্বাচনের আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
আরও বলা হয়, ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে গৃহীত সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণার প্রায় ৭০ বছর পার করেও সংস্কৃতি, ধর্ম আর জাতিগত পার্থক্যের কারণে মানুষের অধিকার এখনও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বিপন্ন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বাস্তবতা বারবার বিশ্বকে সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। তাদের সুরক্ষার প্রশেু নিজেদের সোচ্চার অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করে ইইউ। বিবৃতিতে স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন উন্নয়ন পদক্ষেপ বাস্তবায়নেরে স্বার্থে জাতি-ধর্ম-বয়স-লিঙ্গ-পরিচয়-সামাজিক অবস্থানের ঊর্ধ্বে উঠে সবার জন্য মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিতের আহ্বান জানানো হয়।
0 comments:
Post a Comment