আমি এই বিয়েতে রাজি ছিলাম না, আমার
পরিবার জোর পূর্বক বিবাহ দিয়েছে, সো
তোমার মতো তুমি, আর আমার মতো আমি।
স্ত্রী একদম চুপ, কিন্তু হতাশ হলেন না।
মধ্যে রাতে স্ত্রী তাহাজ্জুদ সালাতের
জন্য উঠলেন, স্বামীর এলোমেলো চুলে
শীতল পরশ হাতখানা বুলিয়ে দিয়ে, আলতো
করে কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে
বলল, চলুন আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করি, আর
আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করার একমাত্র
সেতু হলো সালাত, স্বামী চোখ খুলে
স্ত্রীর মুখের দিকে তাকিয়ে অবাক, কি
মিষ্টি হাসি, অপূর্ব চাহনি, স্বামী বলল
তুমি যাও, আমি ঘুমাবো, সকালে কাজ
আছে,,,,
স্ত্রী বলল আমি আপনাকে জান্নাতের পথে
ডাকছি, সুখ, শান্তি, সচ্ছলতা, সম্মৃদ্ধির
পথে ডাকছি, স্বামী বলল ওকে ঠিক আছে,
তাহলে আমাকে জান্নাতে নিয়ে যাও,
স্ত্রী বলল তাহলে ওযু করে এসে আল্লাহর
কাছে জান্নাত চাও পেয়ে যাবে, স্বামী
বলল আমি অনেক সুখ চাই, স্ত্রী বলল
পৃথিবীর সবাই সুখের ক্রেতা, আর আল্লাহ
রাব্বুল আলামিন হলেন একাই সুখের
বিক্রেতা, স্বামী বলল কিভাবে, স্ত্রী
বলল, আল্লাহ মুমিন ব্যাক্তির জান ও মাল
ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে।
স্বামী বলছে আমি তো খারাপ, আর তুমি
এই জামানার একজন পুত ও পবিত্র নারী,
আমার মতো একজন অপবিত্র ছেলের সাথে
তুমি জীবন কাটাতে পারবেনা,,,,,
স্ত্রী বলল, আপনার সমস্ত শরীর যদি হযরত
আইয়ুব (আঃ) মতো পোকাই ভরে যায়, তবে
আমি বিবি রহিমার মতো আপনার পাশে
থেকে সেবা যত্ন করবো। আপনার সাথে
বিয়ের পর, আপনার সম্পদ, আমার ইজ্জত,
সবই আপনার আমানত, আর এই আমানতের
খিয়ানত আমি কখনোই করবোনা, আমাদের
ঘরটা রাসূলের ঘরের মতো হোক,,,, দিনের
পর দিন রান্না না হোক, কিন্তু আপনার
মুখে মুক্তা ঝরা হাসি থাকুক,,,,,,,,
স্বামী ভাবছে, এমন জীবন সঙ্গীনি
ভাগ্যক্রমে পেয়েছি, আর তাকে অবহেলা
নয়, বরং আমার শরীরের একটা অংশ করে
নিই, স্বামী তার স্ত্রীকে বলছে, আমাকে
জান্নাতে নিয়ে যাবে বললে, কিন্তু
এটাতো বললে না যে, জান্নাতে আমার
বুকে মাথা রেখে, এমন মিষ্টি পরশ বুলাবে
কিনা।
স্ত্রী চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে, মাথা
নাড়িয়ে হ্যাঁ সূচক বাক্য প্রকাশ করলো।
আপনার স্বামী যেমনই হোক না কেন, সে
তো আর ফেরাউন নয়, তাহলে তাকে
জান্নাতের দিকে ডাকুন, আর আমি এটা
বিশ্বাস করি, সমস্ত ছেলেই ভালবাসার
কাছে হেরে যায়, আর মেয়েরা ভালবাসার
ক্ষেত্রটি ছেলেদের চাইতে ভাল বুঝে, যার
কারনে আল্লাহ মেয়েদেকে মা
বানিয়েছেন।
সংগ্রহিত
পরিবার জোর পূর্বক বিবাহ দিয়েছে, সো
তোমার মতো তুমি, আর আমার মতো আমি।
স্ত্রী একদম চুপ, কিন্তু হতাশ হলেন না।
মধ্যে রাতে স্ত্রী তাহাজ্জুদ সালাতের
জন্য উঠলেন, স্বামীর এলোমেলো চুলে
শীতল পরশ হাতখানা বুলিয়ে দিয়ে, আলতো
করে কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে
বলল, চলুন আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করি, আর
আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করার একমাত্র
সেতু হলো সালাত, স্বামী চোখ খুলে
স্ত্রীর মুখের দিকে তাকিয়ে অবাক, কি
মিষ্টি হাসি, অপূর্ব চাহনি, স্বামী বলল
তুমি যাও, আমি ঘুমাবো, সকালে কাজ
আছে,,,,
স্ত্রী বলল আমি আপনাকে জান্নাতের পথে
ডাকছি, সুখ, শান্তি, সচ্ছলতা, সম্মৃদ্ধির
পথে ডাকছি, স্বামী বলল ওকে ঠিক আছে,
তাহলে আমাকে জান্নাতে নিয়ে যাও,
স্ত্রী বলল তাহলে ওযু করে এসে আল্লাহর
কাছে জান্নাত চাও পেয়ে যাবে, স্বামী
বলল আমি অনেক সুখ চাই, স্ত্রী বলল
পৃথিবীর সবাই সুখের ক্রেতা, আর আল্লাহ
রাব্বুল আলামিন হলেন একাই সুখের
বিক্রেতা, স্বামী বলল কিভাবে, স্ত্রী
বলল, আল্লাহ মুমিন ব্যাক্তির জান ও মাল
ক্রয় করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে।
স্বামী বলছে আমি তো খারাপ, আর তুমি
এই জামানার একজন পুত ও পবিত্র নারী,
আমার মতো একজন অপবিত্র ছেলের সাথে
তুমি জীবন কাটাতে পারবেনা,,,,,
স্ত্রী বলল, আপনার সমস্ত শরীর যদি হযরত
আইয়ুব (আঃ) মতো পোকাই ভরে যায়, তবে
আমি বিবি রহিমার মতো আপনার পাশে
থেকে সেবা যত্ন করবো। আপনার সাথে
বিয়ের পর, আপনার সম্পদ, আমার ইজ্জত,
সবই আপনার আমানত, আর এই আমানতের
খিয়ানত আমি কখনোই করবোনা, আমাদের
ঘরটা রাসূলের ঘরের মতো হোক,,,, দিনের
পর দিন রান্না না হোক, কিন্তু আপনার
মুখে মুক্তা ঝরা হাসি থাকুক,,,,,,,,
স্বামী ভাবছে, এমন জীবন সঙ্গীনি
ভাগ্যক্রমে পেয়েছি, আর তাকে অবহেলা
নয়, বরং আমার শরীরের একটা অংশ করে
নিই, স্বামী তার স্ত্রীকে বলছে, আমাকে
জান্নাতে নিয়ে যাবে বললে, কিন্তু
এটাতো বললে না যে, জান্নাতে আমার
বুকে মাথা রেখে, এমন মিষ্টি পরশ বুলাবে
কিনা।
স্ত্রী চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে, মাথা
নাড়িয়ে হ্যাঁ সূচক বাক্য প্রকাশ করলো।
আপনার স্বামী যেমনই হোক না কেন, সে
তো আর ফেরাউন নয়, তাহলে তাকে
জান্নাতের দিকে ডাকুন, আর আমি এটা
বিশ্বাস করি, সমস্ত ছেলেই ভালবাসার
কাছে হেরে যায়, আর মেয়েরা ভালবাসার
ক্ষেত্রটি ছেলেদের চাইতে ভাল বুঝে, যার
কারনে আল্লাহ মেয়েদেকে মা
বানিয়েছেন।
সংগ্রহিত
0 comments:
Post a Comment