মোহাম্মাদ মোজাহিদ
স্বাস্থ্য বিভাগের সমৃদ্ধি, উন্নতি জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। গ্রামে গঞ্জে অদূর পাড়াগায়ে মানুষের দরজায় স্বাস্থ্য সেবা পৌছানো সম্ভব হচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগের প্রাণ সিএইচসিপিদের মাধ্যমে। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নকারি। আমার মনে হয় না বাংলাদেশের অন্য কোন সরকারি বিভাগে এতো অনলাইনে এক্টিভিষ্ট, অনলাইন রিপোর্টার আছে। একটি দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ স্পর্শকাতর বিষয় গর্ভবর্তী মা ও শিশু এবং পরিবার পরিকল্পনা সেবাকে খুব গুরুত্বের সাথে প্রদান করে থাকি। স্বাভাবিক প্রসব কার্যক্রম কমিউনিটি ক্লিনিকেই হচ্ছে। মানুষের ৫টি মৌলিক চাহিদার একটি স্বাস্থ্য সেবাকে আমরা কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে অনেক সহজ করে তুলেছি। কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে মানুষকে নিজের স্বাস্থ্য সচেতন এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা,রোগের প্রতিকার নিশ্চিত করছি। আমাদের আন্তরিক প্রচেষ্টা মাতৃমৃত্যূ শিশু মৃত্যূর হার একদম কমে গেছে। রেফারাল সিষ্টেম এর মাধ্যমে আমরা সঠিক রোগিকে সঠিক স্থানে যথাসময়ে প্রেরণ পুর্বক তাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করছি। এছাড়াও যক্ষা রোগির সঠিক ব্যাবস্থাপনা নিয়মিত ঔষুধ সেবনের পরামর্শ দিয়ে দেশকে যক্ষামুক্ত করার প্রয়াস রাখি। কমিউনিটি ক্লিনিক আজ বিশ্বদরবারে স্বাস্থ্যসেবায় রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। বিভিন্ন দেশ আমাদের অনুকরণে কমিউনিটি ক্লিনিক পাইলট প্রকল্প চালু করেছে। একটি কমিউনিটির বিশ্বস্থতা, আস্তা ও নির্ভরশিলতার প্রতিক আমরা। আমরা কাজ করে যাচ্ছি দেশের জন্য মানবতার জন্য। মানুষকে ভালোবেসে আমাদের সকাল শুরু আবার মানুষের ভালোবাসা দিয়েই দিনের সমাপ্তি। স্বাস্থ্য বিভাগের ডিজি মহোদয় সহ নিতিনির্ধারকগণ আমাদের সেবার সুনাম করেছেন বার বার। তৃণমুল থেকেই সবার ধারণা কমিউনিটি ক্লিনিকে যারা কাজ করে তারা সবাই আওয়ামিলিগার। এটা আওয়ামিলিগের প্রতিষ্টান তাই আওয়ামিলিগ যতদিন ক্লিনিক ততদিন। স্বাস্থ্য বিভাগের আমাদের সহকর্মীরাই বলে তোমরা আর কদিন যদিন সরকার আছে ! এই কথা গুলি আমাদের বড্ড কষ্ট দেয়, আওয়ামিলিগের কর্মি বলায় কষ্ট হয় না, কষ্ট হয় এই কথা বলে আমাদের ভবিষৎ ধ্বংস করার প্রাণান্তর প্রচেষ্টা দেখে। গণতান্ত্রিক দেশে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হতে ক্ষণিক সময়ের দরকার আর এই কথা বলার অর্থ হলো যে তোমাদের চিহ্নিত করে দেই পরবর্তি সরকার আসলে যেনো আমাদের কথাই সত্য হয়। স্বাভাবিক নিয়মেই আমরা চাকুরিতে এসেছি, কোন একটি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে অনেক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে স্থান করে নিয়েছি। জৈনিক প্রতিমন্ত্রি বলেছিলেন এখানে ছাত্রলিগের সব ছেলেপেলেরা কাজ করবে। এই কথাটা যে আমাদের জন্য কতোবড় অভিশাপ উনি বুঝেনি। আমরা আওয়ামিলিগ বলে চাকুরি পাই নি পেয়েছি নিজের যোগ্যতায়, এদেশের নাগরিক হিসেবে। দল হিসেবে প্রত্যেকেরি কোন এক বিশেষ দলের প্রতি দুর্বলতা থাকতে পারে কিন্তু প্রজাতন্ত্রের কর্মচারি হিসেবে আমরা সম্পুর্ণ নিরপেক্ষ।
বিবিএস সম্মান, এমবিএস (হিসাব্বিজ্ঞান)
স্বাস্থ্য বিভাগের সমৃদ্ধি, উন্নতি জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। গ্রামে গঞ্জে অদূর পাড়াগায়ে মানুষের দরজায় স্বাস্থ্য সেবা পৌছানো সম্ভব হচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগের প্রাণ সিএইচসিপিদের মাধ্যমে। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নকারি। আমার মনে হয় না বাংলাদেশের অন্য কোন সরকারি বিভাগে এতো অনলাইনে এক্টিভিষ্ট, অনলাইন রিপোর্টার আছে। একটি দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ স্পর্শকাতর বিষয় গর্ভবর্তী মা ও শিশু এবং পরিবার পরিকল্পনা সেবাকে খুব গুরুত্বের সাথে প্রদান করে থাকি। স্বাভাবিক প্রসব কার্যক্রম কমিউনিটি ক্লিনিকেই হচ্ছে। মানুষের ৫টি মৌলিক চাহিদার একটি স্বাস্থ্য সেবাকে আমরা কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে অনেক সহজ করে তুলেছি। কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে মানুষকে নিজের স্বাস্থ্য সচেতন এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা,রোগের প্রতিকার নিশ্চিত করছি। আমাদের আন্তরিক প্রচেষ্টা মাতৃমৃত্যূ শিশু মৃত্যূর হার একদম কমে গেছে। রেফারাল সিষ্টেম এর মাধ্যমে আমরা সঠিক রোগিকে সঠিক স্থানে যথাসময়ে প্রেরণ পুর্বক তাদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করছি। এছাড়াও যক্ষা রোগির সঠিক ব্যাবস্থাপনা নিয়মিত ঔষুধ সেবনের পরামর্শ দিয়ে দেশকে যক্ষামুক্ত করার প্রয়াস রাখি। কমিউনিটি ক্লিনিক আজ বিশ্বদরবারে স্বাস্থ্যসেবায় রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। বিভিন্ন দেশ আমাদের অনুকরণে কমিউনিটি ক্লিনিক পাইলট প্রকল্প চালু করেছে। একটি কমিউনিটির বিশ্বস্থতা, আস্তা ও নির্ভরশিলতার প্রতিক আমরা। আমরা কাজ করে যাচ্ছি দেশের জন্য মানবতার জন্য। মানুষকে ভালোবেসে আমাদের সকাল শুরু আবার মানুষের ভালোবাসা দিয়েই দিনের সমাপ্তি। স্বাস্থ্য বিভাগের ডিজি মহোদয় সহ নিতিনির্ধারকগণ আমাদের সেবার সুনাম করেছেন বার বার। তৃণমুল থেকেই সবার ধারণা কমিউনিটি ক্লিনিকে যারা কাজ করে তারা সবাই আওয়ামিলিগার। এটা আওয়ামিলিগের প্রতিষ্টান তাই আওয়ামিলিগ যতদিন ক্লিনিক ততদিন। স্বাস্থ্য বিভাগের আমাদের সহকর্মীরাই বলে তোমরা আর কদিন যদিন সরকার আছে ! এই কথা গুলি আমাদের বড্ড কষ্ট দেয়, আওয়ামিলিগের কর্মি বলায় কষ্ট হয় না, কষ্ট হয় এই কথা বলে আমাদের ভবিষৎ ধ্বংস করার প্রাণান্তর প্রচেষ্টা দেখে। গণতান্ত্রিক দেশে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হতে ক্ষণিক সময়ের দরকার আর এই কথা বলার অর্থ হলো যে তোমাদের চিহ্নিত করে দেই পরবর্তি সরকার আসলে যেনো আমাদের কথাই সত্য হয়। স্বাভাবিক নিয়মেই আমরা চাকুরিতে এসেছি, কোন একটি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে অনেক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে স্থান করে নিয়েছি। জৈনিক প্রতিমন্ত্রি বলেছিলেন এখানে ছাত্রলিগের সব ছেলেপেলেরা কাজ করবে। এই কথাটা যে আমাদের জন্য কতোবড় অভিশাপ উনি বুঝেনি। আমরা আওয়ামিলিগ বলে চাকুরি পাই নি পেয়েছি নিজের যোগ্যতায়, এদেশের নাগরিক হিসেবে। দল হিসেবে প্রত্যেকেরি কোন এক বিশেষ দলের প্রতি দুর্বলতা থাকতে পারে কিন্তু প্রজাতন্ত্রের কর্মচারি হিসেবে আমরা সম্পুর্ণ নিরপেক্ষ।
কথা হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিক হয়তো আওয়ামিলিগ সরকারের ক্রিয়েটিভ চিন্তাধারা এবং মানবতার প্রতি ভালোবাসার জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ এবং প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে সৃষ্টি করেছে। তাই বলে এই প্রতিষ্টান আওয়ামিলিগের ব্যাক্তিগত সম্পত্তি নয়। এদেশের আপামর জনসাধারণ রিক্সাওয়ালা থেকে প্রথম শ্রেণির নাগরিকের ঘামে ভেজা শ্রমের সৃষ্টি এই ক্লিনিক এটি তাদেরই সম্পত্তি। বৈদেশিক ফান্ড এমনি এমনি আসে না, অসহায় চেহারা গুলির দিকে তাকিয়েই বৈদেশিক দাতা সংস্থা আমাদের সাহায্য করে। এই ক্লিনিক আওয়ামিলীগ সরকারের অনেক প্রচেষ্টার ফসল এই কথা অস্বিকার করলে অকৃতজ্ঞতা হবে আমি অস্বিকার করছি না ধন্যবাদ জানাচ্ছি। অন্যদিকে একটি দেশের স্বাস্থ্য ব্যাবস্থাপনা সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ব্য সে দিক থেকে যথাযত দায়িত্ব পালন ছাড়া আর কিছু নয়।
যাই হোক ১৯৯৬ সালে গৃহিত এই প্রজেক্টটি ১৯৯৮ সালে বাস্তবায়ন শুরু হয়। ২০০১ সাল আওয়ামিলীগ সরকারের মেয়াদকাল পর্যন্ত প্রায় ১০০০০ এর মতো ক্লিনিক প্রতিষ্টা হয়। কিন্তু প্রতিহিংসা পরায়ন রাজনিতির বলি হিসেবে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিএনপি সরকার এটি বন্ধ রাখে। ২০০৯ সালে আবার আওয়ামিলীগ সরকার এসে এটিকে রিভাইটালাজ করে। কথা হলো প্রতিষ্টাকাল থেকে ২০০১ অর্থাৎ ৩ বছর পর্যন্ত সেবা প্রধান করে আমাদের সহকর্মী (এইচএ/ এফডব্লিউএ) এটিকে জনগণের কাছে পৌছে দিতে পারে নি, পৌছে দিতে পারেনি সরকারের মূল ম্যাসেজ, জনগন এটি থেকে সফলতা পায় নি। তাই খুব সহজে এতো জনপ্রিয় একটি প্রতিষ্টান গরুর খোয়াড় কুকর্মের আবাসস্থল হিসেবে পরিনত হলো। ২০১০ সালের শেষের দিকে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্পে রিক্রুট দেয়া হয় তারি পরিপ্রেক্ষিতে অনেক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে স্থান করে নেই কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রাণ সিএইচসিপি বা (কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার) হিসেবে।আমাদের শ্রমে অল্প দিনেই কমিউনিটি ক্লিনিক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং গ্রামীন স্বাস্থ্য সেবার একমাত্র প্রতিষ্টান হিসেবে আত্নপ্রকাশ করে। আমরা সেবা, দক্ষতা, আদর্শের মধ্য দিয়ে সরকারকে এমডিজি, এসডিজি সম্মাননা এনে দেই। অতচ দুঃখের বিষয় কমিউনিটি ক্লিনিকের ঔষধ, বিল্ডিং, যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র, সবকিছু সরকারী শুধু আমরা হতভাগারাই বেসরকারী এবং আজ আছি তো কাল নাই এমন আশংকা নিয়ে প্রতিটা মুহুর্ত কাটাচ্ছি। বাস্তবতা হচ্ছে আমাদেরকে যদি ঝুলন্ত অবস্থায় না রেখে রাজস্বকরণ করা হয় তবে এই হতাশা থেকে মুক্তি সম্ভব।আমাদের সফলতা দিয়েই আমরা রাজস্বের দাবি রাখি।আমাদের সফলতার প্রেক্ষিতে সরকার ২০১৩ সালে একটি চিটি ইস্যূ করে আমাদের রাজস্বকরণের ব্যাপারে নিতিগত স্বিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে অতচ ২০১৫ সালে এসে সরকার ট্রাষ্ট নামের আরেকটি অভিশাপে আমাদের বন্ধি করতে চেয়েছিলো, যদিও আমাদের সচেতনতা কর্ম বিরতির প্রেক্ষিতে সরকার এটি বাস্তবায়ন করতে পারে নি। অসংখ্য বার মাননীয় মন্ত্রি সহ ডিজি মহোদয় আমাদের স্থায়ীকরণ এর বিষয়ে আশ্বস্থ করেছেন কিন্তু বাস্তবে গাধার পিঠে মুলু ঝোলানের মতো কাজ করছেন। তাদের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে অনেকে অন্যত্র চাকুরির সুযোগ পেয়েও যায়নি। আজ প্রায় ৮০% এর উপরে চাকুরির বয়েস চলে গেছে।
আমাদের এতো অর্জনের পরেও মাঝে মাঝে ৬ মাস ৮ মাস অন্তর অন্তরও আমাদের বেতন ভাতা ছাড় দেয়া হয়, (উল্লেখ্য ৬ বছর একি বেতনে) পরিবার পরিজন নিয়ে অনেক দুঃসাধ্য জীবন যাপন করেছি।
আওয়ামিলীগ সরকার যেভাবে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্টার ক্রেডিট নিয়ে আমাদের আওয়ামি পরিবারের হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং আমাদের ডিপার্টমেন্টের কাছে আমরা যে নামে পরিচিত প্রজাতন্ত্রের কর্মচারি হিসেবে আমরা পরবর্তি প্রেক্ষাপট নিয়ে খুব আতংকিত। এমন কি কোন এক হেলথ এসিস্টেন্ট সরাসরি বলে দিয়েছে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কমিউনিটি ক্লিনিক গুড়িয়ে দেয়া হবে। এমতাবস্থায় আমরা আমাদের জীবন, জীবিকা, ভবিষৎ নিয়ে অতংকিত। পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে গেছে তখন আমরা উচ্চ আদালতে রিট করি এবং মহামান্য আদালত আমাদের সকল এভিডেন্স, যৌক্তিক মনে করে দ্রুত রাজস্বকরণের আদেশ দেন অতচ এই ব্যাপারে আমাদের কর্তৃপক্ষ উদাসিন। সরকার বার বার কমিউনিটি ক্লিনিকের সফলতার প্রচার করে এবং এটি কেউ তুলতে পারবে না বলে বক্তব্য দিলেও বাস্তবে ক্লিনিক বিদ্বেষি সরকার এলে এটি বন্ধ করা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তবে কি সরকার আবার সেই স্লোগান সৃষ্টি করার প্রচেষ্টায় "বিএনপি সরকার আবার কমিউনিটি ক্লিনিক তুলে দিয়েছে?" লোকমুখে শুনেছিলাম রাজনিতির মাঠে একটা দুইটা লাশ না পড়লে মাঠ জমে না। প্রশ্ন করবো কাকে, তবে কি ১৩০০০ জীবন্ত লাশের উপর দিয়ে রাজনীতির মাঠ জমবে?
আজ শেষ পর্যায়ে এসে আমরা উচ্চ আদালতের রায় এবং সরকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করার জন্য কর্মবিরতি সহ কিছু শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিয়েছি, এবং দূর্ভাগ্যক্রমে সরকারের প্রিয়পাত্র হয়েও আমাদের প্রতি সরকারের এমন আচরণ আমাদের ডিপার্টমেন্ট এর সহকারীগণের কাছে হাস্যরসের খোরাক হয়ে উঠেছে।
যাই হোক আমরা চাই সরকার আমাদের প্রতি আন্তরিক হোক আমাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রির তথা বাংলাদেশ সরকারের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হোক। কমিউনিটি ক্লিনিক আবার প্রাণ ফিরে পাক অসহায় মানুষদের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা সহজলভ্য হোক।
জয় হোক মানবতার।
একটি কমিউনিটি ক্লিনিক এবং একজন সিএইচসিপির আত্নকথা |
0 comments:
Post a Comment