ঝিনাইদহ প্রতিনিধি।। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে তোড়জোড় শুরু হয়েছে ঝিনাইদহ সদর উপজেলায়। ১৭টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে এই উপজেলায় প্রায় তিন লাখ ভোটার রয়েছে। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়াম্যান পদে শোনা যাচ্ছে অনেকের নাম। চেয়ারম্যান পদে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তাদের অন্যতম একজন হচ্ছেন ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগের আহবায়ক জনাব আশফাক মাহমুদ জন। তাকে নিয়ে সমর্থকরা অনলাইন ও নানা ভাবে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
খোজ নিয়ে জানা যায়,তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকেই তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন।তিনি ১৯৮৯ সালে ঢাকা কলেজে একাদশ শ্রেণী হতে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন।তিনি ১৯৯২ সালে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে মনোনীত হন। ১৯৯৮ সালে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম–আহ্বায়ক এবং ১৯৯৯ সালে তিনি ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসাবে মনোনীত হন।
২০০৭ সালে তিনি ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হিসাবে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের উপ–প্রচার সম্পাদক হিসাবে মনোনীত হন।
তার সম্পর্কে আরো খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায় তিনি বি,এন,পি জোট সরকারের সময় বারবার কারা বরন করেন।১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত খালেদা বিরধি আন্দোলনে নিরাপত্তা আইনে তার বিরুদ্ধে প্রায় ৩০–৩২ টি মিথ্যা মামলা হয় এবং তিনি কারা বরন করেন।
২০০১ সালের খালেদা নিজামী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে দ্রুত বিচার আইনে তার বিরুদ্ধে প্রায় ২০ টি মিথ্যা মামলা হয়,এবং তিনি আবারও কারা বরন করেন।
১/১১ তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি থাকা কালীন সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির জন্য ঝিনাইদহ সহ আশে পাশের অনেক জেলায় দুর্বার আন্দোলন সৃষ্টি করেন।
বর্তমানে তিনি ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগের আহবায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কাজের মাধ্যমে ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় ১৭টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার মোট ৩১৮টি গ্রামের তিনলক্ষ মানুষের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।
এদিকে তৃণমূল আওয়ামী লীগের কর্মীরা এবার আশায় বুক বেধে আছে সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতিক পাবেন তাদের প্রিয় নেতা আশফাক মাহামুদ জন।
আর তার কারন হিসাবে তারা মনে করছেন আশফাক মাহমুদ জন একজন সৎ, শিক্ষিত,মার্জিত,পরিশ্রমী,পরউপকারি,পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব,এবং মুজিব আদর্শের সৈনিক,তাই জননেত্রী শেখ হাসিনা নৌকার মাঝি হিসাবে আশফাক মাহামুদ জন কেই মনোনয়ন দেবেন।
0 comments:
Post a Comment