যে উপসর্গ বা রোগে ব্যাবহার করা হয়: বিভিন্ন ধরণের সংক্রামণ বা প্রদাহ বা ইনফেকশন। (১) শ্বাসতন্ত্র (যেমন-নিউমোনিয়া) (২) মূখ বা মূখগহবর (৩) কান, নাক ও গলা (৪) পিত্ত থলি (৫) মূত্রতন্ত্র (৬) ত্বক।
সেবন মাত্রা:
১২ বৎসরের বেশী বয়সের জন্য প্র্রযোজ্য: ২৫০ মি.গ্রা এর ১টি অথবা ২টি ক্যাপসুল প্রতিদিন ৩ বার অর্থাৎ ৮ ঘন্টা পর পর ৫ দিন সেব্য। খাবার আগে বা পরে যে কোন সময় সেবন করা যায়।
(ওজন ৪০ কেজির কম হলে ২৫০ মি.গ্রা এর ১টি ক্যাপসুল এবং ৪০ কেজির বেশী হলে ২টি ক্যাপসুল, ৮ ঘন্টা পর পর)
যে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
(১) এই ঔষধটি এলার্জি বা সংবেদনশীলতা এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
সাবধানতা:
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা। (৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
(১) পার্শ্ব্প্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। (২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।
0 comments:
Post a Comment