নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
ডিএনসিসি মেয়রের সহকারী সৈয়দ আবু সালেহ জানান, স্বামী কিংবা স্ত্রী, যে পক্ষই নগর ভবনে তালাকনামার নোটিশ পাঠাক; তার সঙ্গে কাবিননামার কপিও সংযুক্তি করতে হয়। কিন্তু শাকিব খানের তালাকনামার নোটিশের সঙ্গে কাবিননামার কপি পাঠানো হয়নি। এখন তার কাছ থেকে কাবিননামার কপিও চাওয়া হবে। কিংবা তিনি নিজেও পাঠাতে পারেন। এরপর নগর কর্তৃপক্ষ উভয়কে ডেকে সংসার রক্ষার জন্য সালিস বসাবে। সেখানে সমঝোতা হলে সংসার টেকানোও সম্ভব হবে। তবে কোনোভাবেই তিন মাসের আগে তাদের তালাক কার্যকর হচ্ছে না।
একজন নগর কর্মকর্তা জানান, শাকিব খান ২২ নভেম্বর তালাকের নোটিশ পাঠালেও ডিএনসিসিতে এসেছে অনেক পরে। তবে মুসলিম নিকাহ আইনের ৭ (ক) ধারা অনুযায়ী নোটিশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে শাকিব-অপুকে নিয়ে সালিস বসানো হবে। এক্ষেত্রে অপু বিশ্বাসকে যেহেতু তালাকের নোটিশ দেয়া হয়েছে, তাই তার বসবাসের এলাকা নিকেতনের মধ্যে ডিএনসিসির যে জোনাল কর্মকর্তা রয়েছেন, তিনিই সালিসি বৈঠকের প্রধান হবেন। তিনি চাইলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকেও বৈঠকে যুক্ত করতে পারবেন।
ওই কর্মকর্তা জানান, তালাক দেয়ার ক্ষেত্রে শাকিব খান দাম্পত্য কলহের যেসব কারণ দেখিয়েছেন সেসব বিষয় মীংমাসার চেষ্টা করবেন সালিসকারীরা। এতে শাকিব-অপু একমত হয়ে তালাকের নোটিশ প্রত্যাহার করলেই তারা পুনরায় দাম্পত্য জীবনে ফিরতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে শাকিব রাজি না হলে দ্বিতীয় মাসেও চেষ্টা করবেন সালিসকারীরা। এতে কাজ না হলে তৃতীয়বারের মতো সালিশি বৈঠক বসাবে ডিএনসিসি। তবে ওই সময়সীমার মধ্যে দুজন একমত না হলে তবেই বিবাহবিচ্ছেদ হবে।
ডিএনসিসি মেয়রের সহকারী সৈয়দ আবু সালেহ জানান, স্বামী কিংবা স্ত্রী, যে পক্ষই নগর ভবনে তালাকনামার নোটিশ পাঠাক; তার সঙ্গে কাবিননামার কপিও সংযুক্তি করতে হয়। কিন্তু শাকিব খানের তালাকনামার নোটিশের সঙ্গে কাবিননামার কপি পাঠানো হয়নি। এখন তার কাছ থেকে কাবিননামার কপিও চাওয়া হবে। কিংবা তিনি নিজেও পাঠাতে পারেন। এরপর নগর কর্তৃপক্ষ উভয়কে ডেকে সংসার রক্ষার জন্য সালিস বসাবে। সেখানে সমঝোতা হলে সংসার টেকানোও সম্ভব হবে। তবে কোনোভাবেই তিন মাসের আগে তাদের তালাক কার্যকর হচ্ছে না।
একজন নগর কর্মকর্তা জানান, শাকিব খান ২২ নভেম্বর তালাকের নোটিশ পাঠালেও ডিএনসিসিতে এসেছে অনেক পরে। তবে মুসলিম নিকাহ আইনের ৭ (ক) ধারা অনুযায়ী নোটিশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে শাকিব-অপুকে নিয়ে সালিস বসানো হবে। এক্ষেত্রে অপু বিশ্বাসকে যেহেতু তালাকের নোটিশ দেয়া হয়েছে, তাই তার বসবাসের এলাকা নিকেতনের মধ্যে ডিএনসিসির যে জোনাল কর্মকর্তা রয়েছেন, তিনিই সালিসি বৈঠকের প্রধান হবেন। তিনি চাইলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকেও বৈঠকে যুক্ত করতে পারবেন।
ওই কর্মকর্তা জানান, তালাক দেয়ার ক্ষেত্রে শাকিব খান দাম্পত্য কলহের যেসব কারণ দেখিয়েছেন সেসব বিষয় মীংমাসার চেষ্টা করবেন সালিসকারীরা। এতে শাকিব-অপু একমত হয়ে তালাকের নোটিশ প্রত্যাহার করলেই তারা পুনরায় দাম্পত্য জীবনে ফিরতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে শাকিব রাজি না হলে দ্বিতীয় মাসেও চেষ্টা করবেন সালিসকারীরা। এতে কাজ না হলে তৃতীয়বারের মতো সালিশি বৈঠক বসাবে ডিএনসিসি। তবে ওই সময়সীমার মধ্যে দুজন একমত না হলে তবেই বিবাহবিচ্ছেদ হবে।
0 comments:
Post a Comment